গোলাপগঞ্জ (লক্ষণাবন্দ) ইউনিয়ন প্রতিনিধি : সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার এক প্রতারক চক্র ও পতিতার সর্দার লক্ষণাবন্দ ইউয়িনের চেয়ারম্যান প্রার্থী ঘোষণা নিয়ে গোঠা ইউনিয়ন জুড়ে হাস্যকর সৃষ্টি হয়েছে। ভূয়া নবীণ এগ্রো এন্ড বেভারেজ কোম্পানী অন্তরালে মেয়েদের চাকুরি দেওয়ার নামে একাধিক বার ধর্ষণ ও গর্ভপাত ঘটানোর অভিযোগের শেষ নেই সেই চেয়ারম্যান প্রার্থী ঘোষণাকারী আব্দুল কাইয়ুমের উপর। শুধু তাই নয় আব্দুল কাইয়ুম বর্তমানে যে স্ত্রীকে দিয়ে প্রার্থীতা ঘোষণা করেছেন সেই স্ত্রী আপন বড় বোন আব্দুল কাইয়ুমের স্ত্রী থাকা সত্বে তার সাথে শালিকা হিসেবে সহবাস করে গর্ভধারী হলে কাইয়ুম বড় স্ত্রীকে শশুর বাড়ি রেখে শালিকা নিয়ে ৫ মাস উধাও থাকেন। তখন বড় স্ত্রী তাকে তালাক দেন তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। এছাড়া ওই কোম্পানীতে যে মহিলা নিয়োগ দেওয়া হতো শুধুমাত্র তালাকপ্রাপ্ত ও বিধবা নারী নিয়োগ দেওয়া হতো। এসব নারীকে তিনি স্ত্রীর সহযোগীতায় দেহ ভোগ করে মজা লুটতেন। এক সময় এসব নারীদের সহযোগীতায় বিভিন্ন এলাকা থেকে গরীব অসহায় কচি-কচি মেয়েদের চাকুরি দেওয়ার নামে নিজেই এদের দেহ ভোগ করতেন। ইতিপূর্বে এক নারী কেলেঙ্কারির অপরাধে জেলও কেটে থাকেন। পরবর্তীতে ওই মেয়েকে মামলা থেকে মুক্তি পেতে বিবাহ করে থাকেন। চেয়ারম্যান প্রার্থী ঘোষণাকারী আশ পাশে যে সব নারী রয়েছেন সবাইকে তিনি ভোগ করেছেন বলে জানা গেছে।
ভূয়া কোম্পানীর নামে কার্যক্রম চালানোর অপরাধে মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা থানা পুলিশ জনতার গণপিটুনী থেকে রক্ষা করতে আব্দুল কাইয়ুম গ্রেফতার। বড়লেখা উপজেলার দাসের বাজার এলাকায় অফিস রুমে এক নারীকে দেহভোগ করতে গিয়ে জনতা হাতে নাতে ধরে ফেলে পরে তাকে গণপিটুনী দিয়ে থাকে। অথচ তিনি একজন লক্ষণাবন্দ ইউনিয়নের চেয়াম্যান হতে চান। পরবর্তীতে কি হবে সচেতন মহলের প্রশ্ন ? সকলের অভিমত জানতে যান কমেন্ট বক্সে-


















